এই মাত্র পাওয়া

Labour ordinance change okayed

The Council of advisers on Thursday approved the draft of the Bangladesh Labour (Amendment) Ordinance,

Like Now

এবার বিনা শর্তে ক্ষমা চাইলেন জামায়াতের আমির

বিনা শর্তে ক্ষমা চেয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ১৯৪৭ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কেউ জামায়াতের দ্বারা কোনো কষ্ট পেয়ে থাকলে তিনি মাফ চান।

যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে স্থানীয় সময় গত বুধবার শফিকুর রহমান নিউইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। কোয়ালিশন অব বাংলাদেশি আমেরিকান অ্যাসোসিয়েশন (কোবা) আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি। সাংবাদিকেরা ছাড়াও জামায়াতের নেতা–কর্মীরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেন, ‘সাতচিল্লশ থেকে শুরু করে ২০২৫ সালের আজ ২২ অক্টোবর রাত ৮টা ১১ মিনিটে পর্যন্ত আমাদের দ্বারা যে যেখানে যত কষ্ট পেয়েছেন, আমরা বিনা শর্তে তাঁদের কাছে মাফ চাই। এটা গোটা জাতি হলেও চাই, ব্যক্তি হলেও চাই। কোনো অসুবিধা নাই।’

জামায়াতের আমির বলেন, ‘এই কিছুদিন আগে এ টি এম আজহারুল ইসলাম যখন জেল থেকে বের হলেন, তখনো আমি বলেছি শুধু এখন তো না, ’৪৭ সাল থেকে শুরু করে জামায়াতে ইসলামীর দ্বারা কেউ যদি কষ্ট পান, কারও যদি কোনো ক্ষতি হয়ে থাকে, আমি সব ব্যক্তি ও সংগঠনের পক্ষে নিঃশর্তে আপনাদের কাছে ক্ষমা চাই। আপনারা আমাদের ক্ষমা করে দেবেন।’

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমরা মানুষ। আমাদের সংগঠন একটা মানুষের সংগঠন। আমাদের ১০০টির মধ্যে ৯৯টি ডিসিশন (সিদ্ধান্ত) সঠিক, একটা তো বেঠিক হতে পারে। সেই বেঠিক সিদ্ধান্তের জন্য জাতির তো ক্ষতি হতে পারে। তাহলে সেই ক্ষেত্রে আমার কোনো ডিসিশনে জাতির ক্ষতি হলে আমার মাফ চাইতে অসুবিধা কোথায়?’

জামায়াতের আমির বলেন, ‘আমি এ কথা জীবনে বলি নাই, আমার কোনো সহকর্মী বলেন নাই, আমার সিনিয়র যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বলেন নাই যে আমরা সকল ভুলের ঊর্ধ্বে। কোনো দল যদি দাবি করে যে তারা সকল ভুলের ঊর্ধ্বে, অবশ্যই জাতি এটা মানবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের যত ভুল হয়েছে, জানা-অজানা; এই ভুলগুলো যাঁরা শুধরে দিয়েছেন, আমরা তাঁদের কাছে কৃতজ্ঞ। আর এই ভুলের দ্বারা যদি কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হন, আমরা তাঁদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী।’

শফিকুর রহমান বলেন, ‘একাত্তরে জামায়াতের কোনো ভূমিকা ছিল না? অবশ্যই ছিল। জামায়াত তখন ফিল (বিবেচনা) করেছিল যে পাকিস্তান ইউনাইটেড (অখণ্ড) থাকা দরকার। তখনো কিন্তু পাকিস্তান; আওয়ামী লীগের বহু লিডার পাকিস্তান সরকারের আন্ডারে চাকরি করেছে। বেতন নিয়েছে। এমনকি আওয়ামী লীগের লিডার পরিবারের অনেকে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের রেশন নিয়েছে। বেনিফিট নিয়েছে।’
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জামায়াতে ইসলামী যুক্তরাষ্ট্রের মুখপাত্র ড. নাকিবুর রহমান।

সংবাদসূত্র: প্রথম আলো অনলাইন

Frontpage বাংলার আরও সংবাদ

সরকার আসে সরকার যায়, বিশৃঙ্খল পরিবহন খাত শুধু হাত বদলায়

প্রতিদিন সকালে অফিসগামী মানুষের একটাই প্রার্থনা, ‘আজ যেন কোনোভাবে সময়মতো পৌঁছাতে পারি।’ ঢাকার রাস্তায় বের হলে মনে হয়, প্রতিটি মানুষ একেকজন যোদ্ধা—যাকে

ইসলামবিরুদ্ধ দাবিতে ফরিদপুরে বিচারগানের আয়োজন বন্ধ করে দিল প্রশাসন

ফরিদপুরের নগরকান্দায় ‘ইসলাম পরিপন্থী’ বলে অভিযোগ পাওয়ার পর বিচারগানের অনুষ্ঠান বন্ধ করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। উপজেলার তালমা ইউনিয়নের রসুলপুর বাজারে গতকাল বুধবার

সরকারকে ‘তত্ত্বাবধায়কের’ ভূমিকায় চায় বিএনপি || আশ্বাস প্রধান উপদেষ্টার

নির্বাচনের আগে প্রশাসনের যাবতীয় রদবদল সরাসরি প্রধান উপদেষ্টার তত্ত্বাবধানে হবে। জেলা প্রশাসক পদে যোগ্যতার ভিত্তিতেই নিয়োগ দেওয়া হবে। বৈঠকের পর বিএনপির নেতাদের